১) কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম আর জিঙ্ক যা অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
২) উচ্চ ফাইবারযুক্ত এই খাবার হজমেও উন্নতি করতে পারে।
৩) কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোকেমিক্যাল যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
৪) টাইপ ২ ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করে
৩) কুমড়োর বীজে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যা সুখানুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন ক্ষরণে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মেলাটোনিন আর সেরোটোনিন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে। যা অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা করে তুলতে সাহায্য করে। শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতেও এটি দারুণ উপকারী।
৪) কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি আর কে যা চুল উজ্জ্বল ও ঘন করে তুলতে সাহায্য করে। এতে আছে কিউকারবিটিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিড যা চুল বাড়তে সাহায্য করে।
৫) কুমড়োর বীজ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। হৃদ্রোগের ঝুঁকিও হ্রাস করে।
৬) কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করে।
৭) এই বীজ ত্বকের আর্দ্রতাকে ধরে রাখতেও সাহায্য করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
Reviews
There are no reviews yet.